Saturday, 29 June 2013

মাল্টিলেভেল মার্কেটিং

কেন মাল্টিলেভেল মার্কেটিং?  
  বেকার ও স্বল্প আয়ের লোকজনের আধুনিক লাইফ-ষ্টাইল প্রতিষ্ঠা করতে স্বল্প পুঁজি, স্বল্প ঝুঁকি স্বল্প শ্রম ও স্বল্প সময় বিনিয়োগ করে স্বাধীনভাবে সততার সাথে, সর্বোপরি হালাল পথে সন্মানজনক একটি বাড়তি আয়ের জন্য মাল্টিলেভেল মার্কেটিং বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।  
   
   
   
   
 মাল্টিলেভেল মার্কেটিং-ই হচ্ছে একমাএ ব্যবসা, যেখানে আয় ব্যয়ের কোন সীমা-রেখা নেই, আছে অবাধ উপার্জনের পথ; কোন পরাধীনতা নেই, আছে স্বাধীন কর্মপ্রেরণা। কোন জবাবদিহিতা নেই, আছে আন্তরিক সহমর্মিতা, যেখানে কারো আদেশ মোতাবেক চলতে হয় না। এমনকি যেখানে কখনো কোনরুপ চাপের কাছে নিজের স্বাধীন স্বত্তাকে বিসর্জন দিতে হয় না।  
 
  মাল্টিলেভেল মার্কেটিং কি? কারা করবেন মাল্টিলেভেল মার্কেটিং?  
  উচ্চ শিক্ষিত, স্বল্প শিক্ষিত , বেকার, স্বল্প আয়ের চাকুরীজীবি বা পেশাজীবি, সমাজসেবী, রাজনীতিবিদ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল শ্রেনীর মানুষের বাড়তি আয়ের প্রয়োজন মেটাতে পারে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং ব্যবসা পদ্ধতি।  
  ইসলামের দৃষ্টিতে 
মাল্টিলেভেল মার্কেটিং  
   
  কি ভাবে সদস্য হবেন?  
  নিবন্ধনের সুবিধা 
সমূহ কি?  
                 
  পণ্যের মূল্য তালিকা বিকল্প পেশা হিসাবে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং  
        মূল পেশা ঠিক রেখে, অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে বাড়তি আয় অর্জনের একমাএ বিকল্প হচ্ছে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং ব্যবসা পদ্ধতি; যেখানে উচ্চশিক্ষা বা পূর্ব অভিজ্ঞতা দরকার হয় না।  
         
         
       মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এর সূচনা   
        বিশ্ববাণিজ্যে বিপণন প্রক্রিয়ায় সর্বশেষ সংযোজন মাল্টিলেভেল মার্কেটিং সিষ্টেম বা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সিষ্টেম। এটি ডাইরেক্ট মার্কেটিং সিষ্টেম, ফ্রীডম এন্টার প্রাইজ, হোম-বেজ বিজনেস ইত্যাদি নামেও পরিচিত। একজন আমেরিকান কেমিষ্ট ডঃ কার্ল রেইন বোর্গ (Dr. Carl Rehn Bourgh) ১৯৩৪ সালে প্রাকৃতিক সার ব্যবহার করে উৎপাদিত শাক-সব্জী থেকে ভিটামিন তৈরী করে তাঁর Nutrilite Product In Corporated কোম্পানীর মাধ্যমে সর্বপ্রথম এই পদ্ধতির সূচনা করেছিলেন। বিশ্বনন্দিত এই বিপণন পদ্ধতিটি ১৯৫৮ সালে আমেরিকার পার্লামেন্ট সিনেট এ অনূমোদন লাভ করে এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়।  
         
         
         
         
         
         
         
         
  মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য  
  পণ্য বিপণন ব্যবস্থায় উৎপাদনকারী ও ভোক্তার মধ্যকার গুটিকতক এজেন্ট, মিডিয়া, বিজ্ঞাপণ সংস্থা, পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতা, এক কথায় মধ্যস্বত্ত্বভোগকারী শ্রেণীকে প্রত্যাহার করে, ঐ স্থানে ভোক্তাদেরকেই উৎপাদনকারীর নিকট থেকে সরাসরি বাজার মূল্যে পণ্য ক্রয় ও পরিবেশনের সূযোগ দেয়া হয়, যেন সমাজের অসংখ্য বেকার ও স্বল্প আয়ের মানুষ পার্ট-টাইম বা ফুল টাইম কাজ করে বাড়তি আয় অর্জনের সুযোগ পায়।  
  ট্রেডিশ্নাল বা প্রচলিত পদ্ধতিঃ  
   
  নেটওয়ার্ক বা ডাইরেক্ট মার্কেটিং পদ্ধতিঃ  
   
                           
 


 
                           

No comments:

Post a Comment