Thursday, 27 June 2013

বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট


সামপ্রতিক বছরগুলোতে প্রথাগত বা তথ্যপ্রমান ভিত্তিক ডাক্তারী চিকিৎসা পদ্ধতির পাশাপশি নব নব চিকিৎসা পদ্ধতি উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেটাকে ইংরেজিতে বলা হচ্ছে 'অলটারনেটিভ মেডিসিন' বা ওষুধের বিকল্প। অর্থাৎ সহজ কথায় বলতে গেলে, আমাদের অসুখ হয়েছে বা হতে পারে, এর জন্য আমি কোন প্রচলিত ওষুধ সেবন করবো না, কিন্তু রোগ ভালো হবে। কারণ, প্রচলিত ওষুধ খেলে আমার একটা রোগ হয়তো ভালো হয়, কিন্তু ওই ওষুধের পাশর্্ব প্রতিক্রিয়া আমাদের শরীরে আরও কয়েকটি রোগের উপসর্গ তৈরি করে দিয়ে যায়। আর এ কারনেই সামপ্রতিক বছরগুলো সারা বিশ্বের মানুষ অলটারনেটিভ মেডিসিনের দিকে ঝুকে পড়েছে। 
এই ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে কার্যকর, ব্যবহারে সহজ এবং প্রমানিত পদ্ধতি হচ্ছে চুম্বকীয় আবেশ এবং ঋনাত্মক আবেশ সমৃদ্ধ উপাদানের ব্যবহার। এ ধরণের উপাদানের ব্যবহার প্রাথমিকভাবে ছোট খাটো অসুস্থতাকে সারিয়ে আমাদের শরীরকে যেমন উদ্যমশীল করতে সক্ষম, তেমনি সুস্থ অবস্থায় ব্যবহার শুরু করলে অনেক ধরণের কঠিন রোগ থেকে ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব। 
চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস হতে জানা যায়, খৃস্টের জন্মেরও দুই হাজার বছর আগে চীনারা সর্বপ্রথম মানবদেহের বিভিন্ন চিকিৎসায় ম্যাগনেটিক থেরাপীর ব্যবহার শুরু করেন। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি লোক রোগের উপশমের জন্য ম্যাগনেটিক থেরাপী ব্যবহার করছে। এদের মধ্যে চীনা, জাপানীজ ও কোরিয়ানরাই প্রায় ৬০ মিলিয়ন। যার ফলে ওই অঞ্চলগুলোতে পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় মানুষ রোগাক্রান্ত হয় কম।   

বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট-এর বিভিন্ন উপাদান ও কাজ 
১) চুম্বকীয় আবেশ 
২) ঋণাত্মক আবেশ 
৩। সূর্যের দূর অদৃশ্য লালরশ্মি 
৪) স্টেইনলেস স্টিল ৩১৬ মেটাল। 
একই উপাদানসমৃদ্ধ কয়েক ধরনের ডিজাইনের ব্রেসলেট পাওয়া যায়। সবগুলোর কার্যকারিতা একই, কারণ প্রতিটি ব্রেসলেট-এ নিয়োডাইমিয়াম চুম্বকের পরিমান ২৫০০ থেকে ৩০০০ গস (জি)। 

১) চুম্বকীয় আবেশ 
চুম্বক ভিন্ন ভিন্ন ধরনের উপাদান দিয়ে তৈরি হলেও চিকিৎসা থেরাপিতে ব্যবহৃত প্রধান দুই ধরণের চুম্বক হচ্ছে- ফেরিট বা সিরামিক চুম্বক এবং নিয়োডাইমিয়াম চুম্বক। 
থেরাপি চুম্বকের কর্মকৌশল ঃ আমাদের রক্তের একটি উপাদান হচ্ছে লোহিত কনিকা, এই লৌহ উপাদান থাকার কারণে রক্ত একটি চুম্বকীয় শক্তির পরিবাহীর মত আচরণ করে। এক্ষেত্রে স্থির চুম্বক শরীরের সাথে সরাসরি চামড়ার উপর উপস্থাপন করলে এটি শরীরের রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। ফলে, রক্তে অক্সিজেন বৃদ্ধি পায় এবং শরীরের বিভিন্ন টিসু্য বা কলা পুস্টি লাভ করে। পক্ষান্তরে, বৈদু্যতিক চুম্বকের থেরাপি দ্রুত ফলদায়ক হলেও এর ক্রিয়াকাল সাময়িক ও নানা ধরণের পার্শ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। 

চৌম্বকীয় আবেশ ব্যবহারে যেসকল রোগের উপকার হয় এবং রোগ সৃষ্টিতে গার্ড হিসেবে কাজ করে (শুধু বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট ব্যবহারের মাধ্যমে) ঃ 
* এটি রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে 
* রক্ত কোলেস্টরল ফ্রি করে 
* বিভিন্ন ধরনের বাতের ব্যথা, হাড়ের প্রদাহ, মাথা ব্যথা, সাইনোসাইটিস, পেশির ব্যথা, জোড়াসন্ধির ব্যথা, ফোলা রোগ, বাতজ্বর, দাঁতে ব্যথায় আরাম দেয় 
* দূর্বলতা দূর করে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করে 
* হাঁপানি বা অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণ করে স্বাভাবিকতা বজায় রাখে 
* হরমোন উৎপাদন করে 
* ঘুমে নাক ডাকা কমায়


২) ঋণাত্মক আবেশ 
আয়ন (স্থুলাণু বা আবেশ পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণিকা। রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে ইহা হতে অনু ও পরমানু সৃষ্টি হয়। আবার অন্যান্য অনুর সাথে জোট বেঁধে মলিকিউল বা আনবিক ক্ষেত্র তৈরি করে। সেগুলো আমাদের দেহের সর্বত্র ধণাত্মক ও ঋণাত্মক চার্জ তৈরি করে। 
পজেটিভ আয়ন (ধণাত্মক অবেশ) 
* বাতাসে ভেসে বেড়ানো বিষাক্ত গ্যাস (কার্বন-ডাই-অক্সাইড), কার্বন মনোক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড ইত্যাদি) এবং বিষাক্ত পদার্থ (সীসা ও পারদ)- এগুলো পজেটিভ আয়নস। সকল পজেটিভ আয়ন মানব দেহের শারিরীক অসুস্থতার জন্য দায়ী। 
* দূষিত বাতাস, পানি, শব্দ, বৈদু্যতিক রশ্মি- এসবই পজেটিভ আয়ন, যা মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। 
* পজেটিভ আয়নগুলোর বেশিরভাগ কৃত্রিমভাবে তৈরি হচ্ছে যা মানুষের শরীরের জন্য হুমকীস্বরুপ। 
নেগেটিভ আয়ন (ঋণাত্মক আবেশ) 

* অক্সিজেন, জীবনের জন্য অপরিহার্য উপাদান। এতে রয়েছে নেগেটিভ আয়ন (ঋণাত্মক আবেশ) 
* অক্সিজেন নির্মল বাতাসে, বিশুদ্ধ পানিতে, সবুজ পাতায়, রক্তে অবস্থান করে। 
* নেগেটিভ আয়নস (অক্সিজেন) এর পর্যাপ্ত উপস্থিতিতে মানব দেহ সুস্থ থাকে। 
* পজেটিভ আয়নের হুমকী মোকাবেলার জন্য প্রয়োজন অক্সিজেনের বেশি বেশি মজুদ। 

ধণাত্মক ও ঋণাত্মক আয়নের ভারসাম্য অবস্থা আমাদের শরীরকে সুস্থ্য ও সবল রাখে। 

নেগেটিভ আয়নের কর্মকৌশল ঃ মূলত: নেগেটিভ আয়নের তুলনায় পজেটিভ আয়নের আধিক্যই মানুষের শারীরিক অসুস্থতার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। এক্ষেত্রে নেগেটিভ আয়ন ব্যবহার করলে, নেগেটিভ আয়নের শক্তি চামড়া ভেদ করে শরীরে প্রবেশ করে এবং শারীরিক অসুস্থতার জন্য দায়ী পজেটিভ আয়নগুলোকে ভেঙ্গে ফেলে রোগ প্রতিরোধ অবস্থার সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে নেগেটিভ আয়নের মূল কাজ হচ্ছে- শরীরের আভ্যন্তরীন জৈব বিদু্যৎ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে সুস্থ রাখা। 

নেগেটিভ আয়ন ব্যবহারে যে সকল রোগের উপশম হয় বা যেসকল রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে (শুধুমাত্র বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেটের মাধ্যমে) ঃ 
* ক্লান্তি ও অবসাদ দূর হয় 
* দূর্বলতা দূর করে 
* শক্তি উজ্জীবিত হয় 
* কর্মোদ্যম বাড়িয়ে তোলে 
* যৌন উদ্যম সবল করে 
* সকল প্রকার ব্যথা, শুল ও প্রদাহ প্রশমন করে, ফলে শরীরের সতেজতা বাড়ে। 

ধূমপায়ী ও তামাক ব্যবহারকারীদের জন্য ঃ 
ধূমপায়ী ও তামাক ব্যবহারকারীরাই সবচেয়ে বেশি ধণাত্মক চার্জ গ্রহণ করে এবং মারাত্মক রোগসমূহে আক্রান্ত হয়। সুস্থ থাকার নিমিত্তে এদের জন্য বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট ব্যবহার খুবই প্রয়োজন। 
(সংবিধিবদ্ধ সতকর্ীকরণ : ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর)

৩) সূর্যের দূর অদৃশ্য লাল রশ্মি বা ফার ইনফ্রারেড রে ঃ 
সুর্যের আলোর ৮০% হচ্ছে ইনফ্রারেড রে বা অদৃশ্য লোহিত রশ্মি। যেমন কসমিক রশ্মি, গামা রশ্মি, এক্সরে রশ্মি। এসব রশ্মি (আলোর) তরঙ্গ পরিমাপ করা হয় মাইক্রন বা মাইক্রোমিটারে। অদৃশ্য লোহিত রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য ৪-১০০০ মাইক্রন। উল্লেখ্য, ১ মাইক্রন সমান ১ মিটারের দশ লক্ষ ভাগের এক ভাগ। অতি ক্ষদ্রকায় বলে এসব রশ্মি খালি চোখে দেখা না গেলেও বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এবং ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করা যায়। অদৃশ্য লোহিত রশ্মি বস্তু ও আলোর উ\\সের মধ্যবর্তী বাতাসকে উত্তপ্ত না করে বস্তুটিকে স্থির তাপ দিয়ে উত্তপ্ত করে বিধায়, একে ইনফ্রারেড এনার্জি (অদৃশ্য শক্তি) বলা হয়। 

দূর অদৃশ্য লোহিত রশ্মির কর্মকৌশল ঃ 
দূর অদৃশ্য লোহিত রশ্মির প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- এই রশ্মি খুব সহজে শরীরের কোষ বা টিসু্য ভেদ করতে সক্ষম। যার ফলে মানুষের শরীরে প্রাকৃতিক প্রতিফলের সৃষ্টি হয়- যার অনেক উপকারি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন ধরণের বিষাক্ত গ্যাস বা বিষাক্ত পদার্থ (পারদ, সীসা) বেশি পরিমানে শরীরে বিদ্যমান পানির কণার সাথে মিলিত হলে পানির ঝাকের মাধ্যমে আলাদা হয়ে যায়। এসব বিষাক্ত উপাদানগুলো একসাথে জড়ো হলে স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত হয়, এমনকি বন্ধ হয়ে যায় এবং কোষের শক্তি ভেঙ্গে যায়, এমনকি কোষে পচন সৃষ্টি হয়। তবে ৭ থেকে ১৪ মাইক্রনের অদৃশ্য লোহিত রশ্মির (এফআইআর) তরঙ্গ ব্যবহার করলে আলাদা হয়ে যাওয়া গ্যাস ও অন্যান্য বিষাক্ত উপাদানগুলো শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। ফলে কোষে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার সৃষ্টি হয়। মূলত: এটা শরীরের মধ্যে পানির কনাকে সক্রিয় করে। ফলে এই কণাগুলো রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং রাসায়নিক পরিবর্তনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 

দূর অদৃশ্য রশ্মির উপকারিতা (শুধুমাত্র বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট ব্যবহারের মাধ্যমে) ঃ 
উন্নত দেশগুলোতে লোহিত রশ্মির চিকিৎসা পদ্ধতি বহু বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই পদ্ধতি দিয়ে বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্যগত চিকিৎসা হয়েছে এবং ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে- সন্ধি প্রদাহ, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কলস্টেরল, ব্যাথা, শূল, অশর্্ব, গ্যাস্ট্রিক, অ্যাজমা, গলাফোলা, পেশিটান- পেশি সংকোচন, ঠান্ডা হাত ও পায়ে চটপটে ভাব, শরীরের দূর্গন্ধ, এগজিমা (এলার্জি), চর্মরোগ, অনিদ্রাভাব, হতাশাগ্রস্ততাসহ আরও অন্যান্য শারীরিক সমস্যার সমাধান।

বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট ব্যবহারকারীদের/ব্যবহার প্রত্যাশীদের জন্য গুরুত্মপূর্ণ তথ্যাবলী ঃ 

* বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট যেভাবে কাজ করে ঃ ম্যাগনেটিব বা চুম্বকীয় মতবাদ অনুসারে, চুম্বকীয় আবেশ মানুষের হাতের কব্জীর চতুর্দিকে ধমনীকে কেন্দ্র করে ঘুর্ণায়মান থাকায় চুম্বকটি রক্ত প্রবাহের উন্নতি ঘটায়। এই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত প্রবাহ রক্তের মাধ্যমে দেহকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেয়, যাতে প্রাকৃতিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। 
* বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট ব্যবহার অন্যান্য থেরাপির তুলনায় সহজ ঃ অন্যান্য থেরাপি মেশিন ব্যবহার বেশি জানতে হয়, পয়েন্ট বুঝতে হয়, যখন তখন ব্যবহার করা যায় না, এমনি নানাবিধ সমস্যা থাকলেও বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট শুধু হাতে পরলেই এর কার্যক্রম শুরু হয়, যাতে স্বাস্থ্য বাঁচে- আয় আসে। 
* বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেট যাদের ব্যবহার করা যাবে না ঃ শরীরের ভেতর কোন লৌহজাত দ্রব্য যেমন হার্টে পেসমেকার, হাড়ে রড বা লৌহপাত, ডিফাইব্রিলেটর, ইনসু্যলিন পাম্প বা অন্য কোন ইলেকট্রো মেডিক্যাল যন্ত্র/ উপকরণের ব্যবহার থাকলে তিনি ব্যবহার করতে পারবেন না। গর্ভাবস্থায় কোন গর্ভবতী মহিলা ব্যবহার করবেন না। 

* সতর্কতা : ঘড়ি কিংবা অলংকারের পাশ্বর্ে অর্থাৎ একই হাতে ব্রেসলেট এবং ঘড়ি/ গহনা না পরাটাই উত্তম। 

পাশর্্ব প্রতিক্রিয়া ঃ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র মতে স্থির চুম্বকীয় থেরাপি সম্পূর্ণ নিরাপদ- যা মোটেও কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে না। অর্থাৎ এর যথাযথ ব্যবহারে স্বাস্থ্যগত কোন জটিলতা নেই- যা বিদু্যতায়িত ম্যাগনেটিক থেরাপী ব্যবহারে আছে। 


এক দৃষ্টিতে বায়ো এনার্জেটিক হেলথ ব্রেসলেটের কাজ ঃ 
১। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 
২। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে 
৩। রক্ত কোলেস্টরল ফ্রী করে 
৪। বিভিন্ন ধরণের ব্যথা (বাতের ব্যথা, মাথা ব্যথা, আঘাতজনিত ব্যথা, পেশির ব্যথা, দাতের ব্যথা, জোড়াসন্ধির ব্যথা, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা) দূর করে। 
৫। শরীরের যাবতীয় বিষাক্ত পদার্থ (টক্সিন) বের করে 
৬। হাঁপানী (অ্যাজমা) নিয়ন্ত্র করে 
৭। ডায়াবেটিক রোধে কার্যকরী ভুমিকা রাখে 
৮। কিডনী ও লিভরের সম্যা দূর করে 
৯। হরমোন উৎপাদন করে ও যৌন উদ্যম সবল করে 
১০। ঘুমে নাক ডাকা কমায় 
১১। ক্লান্তি/দূর্বলতা দূল করে শক্তি উজ্জীবিত করে 
১২। নিজেকে সর্বদা ফ্রেশ এবং এনার্জেটিক মনে হয় 
১৩। হাই ব্লাড প্রেশার (উচ্চ রক্তচাপ) নিয়ন্ত্রন করে 
১৪। অনিদ্রাভাব দূর করে, হতাশাগ্রস্ততা নাশ করে 
১৫। মোবাইল ফোনের ভয়ানক রেডিয়েশন (পজেটিভ আয়ন) থেকে নিজেকে রক্ষা করে 
১৬। চর্মরোগ (এলার্জি, ব্রণ, একজিমা) উপশমসহ আরও অনেক রোগের প্রতিরোধ ও প্রতিকার করে।

No comments:

Post a Comment